এখানে আপনার পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন দিন।

ঢাকা ২৪ এপ্রিল ২০২৪ বুধবার

ব্রেকিং

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশর সকল জেলায় জেলা প্রতিনিধি, উপজেলা প্রতিনিধি, বিশেষ প্রতিনিধি ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি পদে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহী প্রার্থীগণ নিউজ সাইটের যোগাযোগ অংশে প্রদত্ত ঠিকানায় (ফোন, ইমেইল) যোগাযোগ করুন।

স্পোর্টস ডেস্ক

প্রকাশিত: ০৬ জানুয়ারী ২০২৩, ১৭:১৯

আপডেট: ০৬ জানুয়ারী ২০২৩, ১৭:১৯

২৩৩

শেয়ার:

চট্টগ্রামের বিপক্ষে বিশাল ব্যবধানে সিলেটের জয়

বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) নবম আসরে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৮ উইকেটের ব্যবধানে সিলেটের জয়। শুক্রবার, ৬ জানুয়ারি মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচটি শুরু হয় দুপুর আড়াইটায়।

News

টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ওভার শেষে ৯ উইকেটে মাত্র ৮৯ রান সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম। জবাবে ২ উইকেট হারিয়ে সিলেট স্ট্রাইকার্স ৯০ রান সংগ্রহ করে। এতে সিলেট জয় পায় ৮ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে।

চট্টগ্রামের দেয়া টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সিলেটেরও। দলীয় ১২ রান সংগ্রহ করতেই মৃত্যুঞ্জয়ের শিকার হয়ে বিদায় নেন বিদেশি রিক্রুট কলিন অ্যাকারম্যান। শুরু ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় উইকেটে শান্ত ও জাকির হাসান গড়েন ৬৩ রানের জুটি। দলীয় ৭৫ রানে জাকির হাসান লঙ্কান বোলার পুষ্পকুমারার বলে এলবির শিকার হন। তার আগে ২১ বলে করেন ২৭ রান। 

তৃতীয় উইকেটে বাকিটা সময় দেখে শুনে কাটিয়ে দেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম। ১২.৩ ওভারের সময় বাকি ১৫ রান তুলে ৮ উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে শান্ত-মুশফিক জুটি। শান্ত ৪১ বলে ৩ চার ও ১ ছয়ে ৪৩ রানে এবং মুশফিক ৬ রানে অপরাজিত থাকেন। 

চট্টগ্রামের হয়ে মৃত্যুঞ্জয় ও পুষ্পকুমারা উইকেট দুটি লাভ করেন। 

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই সিলেটের বোলারদের তোপের মুখে পড়ে বন্দর নগরীর দলটি। দলীয় ১১ রানে ওপেনার মেহেদী মারুফ রান আউটের শিকার হন। এরপর ডারউইশ রাসুলিকে উইকেটের পেছনে মুশফিকের ক্যাচ বানিয়ে ফেরান মোহাম্মদ আমির। ডারউইশ করেন ৯ বলে ৩ রান। তখন দলীয় রান ১৮। 

শুরুর জোড়া ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই অধিনায়ক শুভাগত হোমকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান রেজাউর রহমান রাজা। ৭ বল থেকে তিনি করেন মাত্র ১ রান। দলীয় ৪৪ রানে কলিন অ্যাকারম্যানের বল এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্ট্যাম্পিংয়ের শিকার হন আল-আমিন। ২০ বলে ১৮ রান আসে তার ব্যাট থেকে।

মিডল অর্ডারে ব্যাট করতে নেমে দলকে লড়াইয়ে ফেরানোর চেষ্টা করেন আফিফ হোসেন। কিন্তু তাকে যোগ্য সঙ্গ দিতে ব্যর্থ হন উসমান খান, উম্মুখ চাঁদ ও মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরীরা। ১৬তম ওভারে আফিফ বিদায় নিলে চট্টগ্রামের শেষ আশাটুকুরও মৃত্যু হয়। আফিফ ২৩ বলে ৩ চারের সাহায্যে করেন সর্বোচ্চ ২৫ রান। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভার শেষ ৮৯ রানে থামে চট্টগ্রামের ইনিংস।


সিলেট চট্টগ্রাম বিপিএল

মন্তব্য করুন-

বাংলাদেশর সকল জেলায় জেলা প্রতিনিধি, উপজেলা প্রতিনিধি, বিশেষ প্রতিনিধি ও বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি পদে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহী প্রার্থীগণ নিন্মোক্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করুন।

নাম: আহসান হাবিব সোহেল
মোবাইল: ০১৭১২২৩১৩৯০
ইমেইল: doinikvoreraloi@gmail.com