বোদা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা.রাজিউর করিম রাজু,আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা.জাহিদ হাসান,বোদা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ চৌধুরী সহ একটি মেডিকেল টিম এই অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযান কালে অনিবন্ধিত বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার অদ্যাবধি কোন লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়নি- আয়েশা ক্লিনিক, সুরমা ক্লিনিক,জননী ক্লিনিক, সূর্যের হাসি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, জননী ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, নিরাময় ডায়াগনষ্টিক সেন্টার তাদেরকে বন্ধ রাখার নিদের্শ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে যে সকল প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স রয়েছে কিন্তু হালনাগাদ নেই মর্ডান ক্লিনিক, নিরাময় ক্লিনিক, নিউল্যাব ডায়াগনষ্টিক সেন্টার তাদেরকে এক মাস সময় নির্ধারন করে লাইসেন্স হালনাগাদ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়। অপর দিকে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিকরা জানিয়েছেন,লাইন্সেসর জন্য তারা আবেদন করেছেন এবং সরকারি ফি ও জমা প্রদান করেছেন। অনেকের ফি জমা প্রদানের বছর খানেক পাড় হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করতে আসেনি। তারা বলছে নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি অনেক জটিল এবং সময়ের ব্যাপার। তাদের দাবী একটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের নিবন্ধন করতে হলে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র এর পর জেলা তার পর ডিজি কার্যলয় হতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে এর পর সেটি এসে পৌঁছায় জেলা প্রশাসক বা সিভিল সার্জনের কার্যলয়ে । পরিদর্শনের ঝামেলা তো আছেই। তারা নিবন্ধন কার্যক্রমটি সহজ ও দ্রুত করার দাবী জানিয়েছেন।