আর মাত্র কয়েক দিন পরই গ্রাম বাংলার গৌরব আর ঐতিহ্যের প্রতীক মধু বৃক্ষকে ঘিরে গ্রামীন জনপদে শুরু হবে এক উৎসব মুখর পরিবেশ। মধু বৃক্ষ থেকে গাছিরা সংগ্রহ করবে সুমিষ্টি খেজুরের রস।
তৈরি হবে লোভনীয় গুড় ও পাটালী। রস জালীয়ে ভিজানো পিঠা ও পায়েস খাওয়ার ধুম পড়বে প্রতিটি গ্রামীন জনপদে। সৃষ্টি হবে গ্রাম বাংলার এক নতুন আমেজের। এক সময় অনেক জায়গায় খেজুরের রস, গুড় ও পাটালী উৎপাদনে প্রসিদ্ধ ছিল। দেশের বাইরে ও এর বেশ কদর রয়েছে। অতীতে এখানকার খেজুর রসের যে যশ ছিল বর্তমানে সে যশ হারিয়ে যাচ্ছে। গ্রাম বাংলার সম্ভাবনাময় অর্থনৈতিক এ খাতে সরকারী কোন পৃষ্টপোষকতা না থাকায় বর্তমানে আগের মত রস গুড় উৎপাদন হয় না। শহর অঞ্চলে খেজুরের রশ পাওয়া যায় না তাই ইতোমধ্যে শহরের লোকজন গ্রামের গাছ কাটা গাছিদের সাথে যোগাযোগ শুরু করেছে।