কুষ্টিয়ার চরমপন্থী নেতা পিয়ার আলী আবারো বেপরোয়া” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

২৪ মে ২০২১ প্রকাশিত অনলাইন পত্রিকা ভয়েস অফ কুষ্টিয়া , ডেইলি বাংলার চোখ এবং কয়েকটি পত্রিকায় কুষ্টিয়ার চরমপন্থী নেতা পিয়ার আলী আবারো বেপরোয়া শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সামাজিক বিরোধ সৃষ্টি করার অপচেষ্টা বিধায় ওই সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি।

ছবি: ভোরের আলো ডেক্স

কোনো বক্তব্য না নিয়ে এবং কোনো প্রকার দালিলিক প্রমাণ ছাড়া কল্পনাপ্রসূত মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করায় আমার মানসম্মান ও সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। প্রতিবেদকের বক্তব্য : জাতীয় নেতা কাজী আরিফ ও এডভোকেট সৈয়দ নুর মহাম্মদ বাবু সহ একাধিক হত্যা , ছিনতাই , রাহাজানী , কিডনাপ ও অস্ত্র মামলার আসামী বলা হয়েছে । অথচ এই ধরনের কোনো মামলা সাথে আমি সম্পৃক্ত ছিলাম না । বরং আমাকে ১৯৯৭ সালে সিদ্দিক মার্ডার কেসের আসামি করা হয় পরবর্তীতে সিআইডি তদন্তের ভিত্তিতে সেই মামলা থেকে আমাকে খারিজ করে দেয় এবং তাহারা নিজেরাই দোষী সাব্যস্ত হইয়া জেল-জরিমানা সম্মুখীন হয়। তারপর থেকেই আমার বিরুদ্ধে অনেক আপত্তিকর তথ্য ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে এক কুচক্রি মহল। এ ছাড়া তিনি তার প্রতিবাদলিপিতে বলেন, বর্তমান সময়ে তারা বাগুলাট ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে এবং চাপড়া ইউনিয়নের শানপুকুরিয়া গ্রামে বিরোধ সৃষ্টি করার জন্য ছোট ছোট ঘটনাকে কেন্দ্র করে উস্কানিমূলক কার্যক্রম চালিয়ে জনসাধারণের জান-মালের হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে। প্রতিবাদ লিপিতে মোঃ পিয়ার আলীর একমাত্র পুত্র মোঃ তুষার আহমেদ বাপ্পী বলেন , কারো দ্বারা প্রভাবিত হয়ে কয়েকটি গণমাধ্যম কোনো প্রকার খোঁজ - খবর না নিয়ে মনগড়া সংবাদ পরিবেশন করেছেন । এ সংবাদ প্রকাশের আগে আমার বাবার সঙ্গে কেউ কোনো প্রকার যোগাযোগ করেননি এবং কোনো প্রকার কথা বলেননি , যা সংবাদ মাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশের নীতিমালার বাইরে । এমনকি আমার বাবার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগের সমর্থনে এলাকাবাসী বা ভুক্তভুগীর বক্তব্য নেই । কাজেই স্পষ্টতঃ প্রমাণিত হয় যে , এসব অভিযোগ মিথ্যা , ভিত্তিহীন , মনগড়া ও উদ্দেশ্য প্রণাদিত । পেছনে থেকে কেউ প্রভাবিত করে তার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে , সমাজে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করা এবং ব্যবসায়িক সুনাম নষ্ট করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে । ভবিষ্যতে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশ না করতে গণমাধ্যম গুলোকে বিনীত অনুরোধ করেন তার ছেলে মোঃ তুষার আহমেদ।