কুষ্টিয়ায় এক ব্যাবসায়ীকে প্রাননাশের হুমকি দিয়েছে এক দুর্বিত্ত এই ঘটনার প্রতিকার চেয়ে পুলিশ সুপারের নিকট আবেদন করেছেন ভুক্তভোগী ঐ ব্যাবসায়ী ।
ভুক্তভোগী ব্যাবসায়ী তোফাজ্জেল করিম জানান, একই এলাকার কামাল করিম ও তারভাই শরিফ করিমের সাথে দীর্ঘদিনের জমি জায়গা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। বিভিন্ন সময় তারা আমার জমি দখলের পায়তারা চালান সহ অনেক বার আমাকে শারিরিকভাবে লাঞ্চিত করেছে। ইতিপূর্বে আমি তাদের বিরুদ্ধে থানায় জিডিও অভিযোগ দ্বায়ের করেছি।কিন্ত তারা প্রভাবশালী হওয়ায় কাল টাকার জোরে এ সকল অপরাধ করেও পার পেয়ে যায়। অবশেষে আমি নিজের নিরাপর্তার জন্য সকল চেষ্টায় ব্যার্থ হয়ে কুষ্টিয়া পুলিশ সুপার বরাবর একটি দরখাস্ত করি। তিনি কুষ্টিয়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জের কে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহনের নির্দেশ প্রদান করেন।
জেলা পুলিশ সুপার জানান, অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি তদন্তের জন্য কুষ্টিয়া সদর থানার ওসিকে দ্বায়িক্ত দেয়া হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে শারীরিক ভাবে লাঞ্চিত ও প্রাননাশের হুমকি দেয়।
কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক কামাল করিম ও তার ভাই শরিফ কারিমের হাতে ২যুগ ধরে জিম্মি ও লাঞ্চিত হয়ে আসছে তারিই শরিক ও একটি পরিবার। থানাতে অভিযোগ দিলেও পাইনি কোন ফল।
এযেন মগেরমুল্লুক অর্থ ও পেশি শক্তির বল তার সাথে যুক্ত হয়েছে ক্ষমতার দাপট। প্রায় ২ যুগ ধরে নিজ শরীক আর্থিক ভাবেব দুর্বল তোফাজ্জল করিমের পরিবারের উপরে মধ্যে যুগিয়ো কায়দায় জুলুম ও অত্যাচার চালিয়ে আচ্ছে কুস্টিয়া চেম্বারের পরিচালক, বাংলাদেশ জুয়েলার্স মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও এফ. কে জুয়েলার্সের মালিক কামাল আহাম্মেদ করিম ও তার ভাই শরিফ করিম। তার বসত বাড়ির ৪ কাঠা জমি অত্যাচার চালিয়ে জবর দখলের পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী। কথায় কথায় অকথ্য ভাষায় গালাগালি গায়ে হাত তোলা তাদের নিত্যতার অভ্যাস। তার ভিডিও ফুটেজ এ আছে এপর্যন্ত কুস্টিয়া থানাতে এবিষয়ে একাধিক সাধারণ ডায়েরি হয়েছে, হয়েছে সংবাদ প্রকাশ যার জি ডি নং ৯৭১ তারিখ ৩১।৮।৯২,জি ডি নং ১৩৬ তারিখ ৪।২।২০০১ জি ডি ং ৯৮ তারিখ ২ /১১/০৯ সর্বষেশ গত ১৪ তরিথ নিজ জমির সিমার মধ্যে
একটি টয়লেট নির্মাণ করতে গেলে আবারও ২ভাই কাজ করা মিস্রির উপর হামলা চালায় অকথ্য ভাষায় গালাগালি ও প্রাণ নাশের হুমকি হিয়ে যাতাযাত এর পথে তালা মেরে দেয়। কামাল করিম এবিষয়ে গত ১৪ তারিখে তহুরা বেগম একটি অভিযোগ জমা দিয়ে আসেন থানাতে। কথায় কথায় এরকম হামলার ঘটনা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য মাননীয় পুলিশ সুপারের দৃস্টি আকর্ষন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।
কুষ্টিয়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। আগামী ২২ডিসেম্বর দুই পক্ষকে থানায় হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে। এর পর আইনগত ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।