মঙ্গল যুক্তরাস্ট্রের স্থানীয় সময় দুপুরে হোয়াইট হাউজ তিন দেশের মধ্যে এ সক্রান্ত ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে এই চুক্তির মাধ্যমে ইরানের বিরোদ্বে মধ্যপ্রচ্যের যুক্তরাস্ট্রের মিত্র দেশগুলির কৌশলগত সখ্যতার বিষয়টি আরও স্পষ্ট হবে বলে মনে করা হচ্চে।
বাার্তা সংস্থা রায়টার্স জনিয়েছে, যুক্তরাস্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনান্ড ট্রাম্পের উপস্থিতিতে হোয়াইট হাউজে চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে নাটকীয় একটি মাসের সমাপ্তি ঘটেছ । যে মাসে ইসরায়েল- ফিলিস্তিন কয়েক দশকের বিরোধ নিম্পত্তি ছাড়াই প্রথমে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পরে বাহরাইন তেল আবিবের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ঘোষনা দেয়।
ট্রাম্পের উদ্যোগে আয়োজিত মঙ্গলবারেড এ অনুস্টানে ইসরায়েলের প্রধান মত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান এবং বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল্লাহ লতিফ আল জায়ানি নিজ নিজ দেশের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই চুক্তির মাধ্যমে তৃতীয় ও চতুর্থ আরব দেশ হিসাবে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইন ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্থাপনে অঈীকারাবদ্ব হল, এর আগে ১৯৭১ সালে মিশর ১৯৯৪ সালে জর্ডান ইসরায়েলের সাথে চুক্তি হয়।
পর্যবেক্ষকরা বলেছেেন ফিলিস্তিনিদের বিরোধিতা ও তীব্র প্রতিবাদের মুখেও মাত্র কয়েক দিনের ব্যবধানে দুটি আরব দেশের ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের ঘোষনা ট্রাম্পের অভাবনীয় কুটনৈতিক বিজয়।যুক্তরাস্ট্রের এ প্রেসিডেন্ট তার মেয়াদের পুরোটা সময় জুরেই এধরনের কুটনৈতিক অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে গেছেন ।
এই জন্য উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উমার সাথে কয়েক দফা সাক্ষাৎও করেছেেন তিনি , যদিও পিয়ংইয়ের পারমাণবিক কর্মসুচি বন্ধের কারর্যক কোনও সমাধানে তিনি পৌঁছাতে পারেননি।ইসরায়েলের সাথএ আমিরাত ও বাহরাইনের শান্তি চুক্তি ৩ নভেম্বর হতে যাওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচম । বাহরাইনে জনগণ এই চুক্তির বিরোধিতা আসছে। অতীতের সংঘাতের দিকে নজর না দিয়ে মানুষ
মার্কিন প্রশাসনের টার্গেট উপসাগরীয় অন্যতম প্রভাবশালী দেশ সৌদি আরব থাকলে ও রিয়াদ এখনই তেলা আবিবের সাথে সম্পর্ক স্থাপনেপ্রস্তুত নয় বলে ইঈীত দিয়েছে