সাতক্ষীরা জেলার তালা থানার ইসলামকাটি ইউনিয়নের কাজি ডাঙ্গা গ্রামের(১লা সেপ্টেম্বর) বিকালে।মৃত শওকত শেখের পুত্র, ইমরুল শেখ ২৫ তার নিজের স্ত্রীর গহনা নিজেই চুরি করে। এবং চুরির দায় অন্যের ঘাড়ে চাপায়।
কাজিডাঙ্গা গ্রামের জহিরুল শেখ এর পুত্র মাসুদ শেখ এর উপর বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখায় তাকে চোর সাব্যস্ত করে।এবং বিভিন্ন লোকমাধ্যম দিয়ে মাসুদের কাছে ২০,০০০বিশ হাজার টাকা দাবি করে।
এই বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও দুইজন ইউপি সদস্যর উপস্থিতিতে এক সালিশ বৈঠকের আয়োজন করে। উক্ত সালিশ বৈঠকে সাক্ষী প্রমাণের ভিত্তিতে মাসুদ শেখ নির্দোষ প্রমাণিত হয়।
উক্ত বিষয়টি আমি মোঃ আক্তার হোসেন সাজু চ্যানেল থ্রী বাংলা ক্রাইম রিপোর্টার হিসেবে তথ্য সংগ্রহ করতে। ঐ গ্রাম সালিশে যায় এবং মোবাইলে ভিডিওসহ তথ্য সংগ্রহ করতে থাকি।এমতো অবস্থায় কর্তব্যরত কাজে বাধা সৃষ্টি করে। কারণ জানতে চাইলে স্থানীয় সালিশের মধ্য আসামিরা আমার উপরঅতর্কিত হামলা চালায়। ১নংআসামি মোঃ ইমরুল শেখ২৫ ২নং আসামী মোঃ শাহিনুর শেখ৩৫, ৩নং আসামী মোঃ মজিদ সরদার৪৫ এবং আমার কাছে থাকা একটি সিম্ফোনি এন্ড্রয়েড ফোন,যার মডেল নাম্বার৭১। ১নং আসামি মোঃ ইমরুল শেখ আমার কাছ থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নেয়।দুইনাম্বার আসামি মোঃ শাহিনুর শেখ আমার প্যান্টের পকেটে থাকা নগদ (২০০০ )দুই হাজার টাকা নিয়ে নেয়।এবং তিন আসামীসহ উক্ত আসামিরা আমার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কিল ঘুষি লাথি মারতে থাকে। এবং আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে,
উক্ত সালিশ গণের ২ জন প্রতিনিধি মোঃ আমিনুর গাজী, মোঃ জিল্লুর রহমান এবং গ্রামপুলিশ মোঃউজ্জ্বল সরদার আমাকে আসামিদের হাত থেকে উদ্ধার করে। এবং প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়। আসামিরা আরো বলে আজকে বেঁচে গেলি অন্য যেদিন ফাঁকা পাবো সেদিন তোরে জীবনে মেরে ফেলবো।
তাই আমি জীবন শংকর ভয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে তালা থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করি। উক্ত অভিযোগটি তালা থানা অফিসার ইনচার্জ মেহেদি রাসেল এর আমলে রয়েছে। উক্ত অভিযোগটি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনের প্রতি সদয় দৃষ্টি কামনা করছি।