লক্ষীপুরের রায়পুরে বাক প্রতিবন্ধী মেয়ে কে। ধর্ষণ এর দায়ে আসামী ইমরান হোসেন এমরান গ্রেফতার। ঘটনা না টি ঘটে।
গত ৮ই মার্চ সকাল ১০ টা পৌর ৭ নং ওয়ার্ড কেরোয়া। সামছুল হাজি বাড়িতে। উল্লেখ ধর্ষিত বড় ভাই বলেন। আমার বোন জন্মগত ভাবে বাক প্রতিবন্ধী। ধর্ষক ইমরান হোসেন এমরান। আমাদের একই বাড়ির বাসিন্দা। এমরান একজন খারাপ দুশ্চরিত্র এবং আইন অমান্য কারী প্রকৃতির লোক। এমরান দীর্ঘ দিন থেকে আমার বাক প্রতিবন্ধী ছোট বোন। এর সাথে। বাড়িতে চলাফেরার পথে বিভিন্ন ভাবে অশালীন আচরণ করে সর্বশেষ ৮ই মার্চ সকাল ১০ টায় ইমরান হোসেন এমরান আমার ছোট বোন কে আমাদের বসতঘরে একা থাকা অবস্থায়। সুযোগ পেয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। তার চিৎকারে তার মা ছুটে আসলে। ধর্ষক ইমরান হোসেন এমরান ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। উক্ত গঠনার বিষয়ে তাদের আত্মীয় স্বজন ও এলাকার জনকে অবগত করলে। বিষয় টি স্থানীয় ভাবে মিমাংসা হওয়ার কথা থাকলেও ধর্ষক ইমরান হোসেন এমরান পরিবারের লোকজন মিমাংসা না করায় রায়পুর থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়। পরিশেষে
রায়পুর থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব আবদুল জলিল মহোদয়ের নেতৃত্বে এসআই মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সংগীয় ফোর্স সহ বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত কাল ২৭ শে জুলাই গভীর রাতে আসামী পৌর ০৭ নং ওয়ার্ডস্থ দক্ষিন কেরোয়া ধর্ষক ইমরান হোসেন এমরান(২৮)কে গ্রেফতার করা হয়। এবং আসামীকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হইয়াছে।