গতির হিসেবে জাপানের ফুগাকু সুপার কম্পিউটার বিশ্ব ব্যাংকিংয়ে এক নম্বরে আছে৷ করোনা মহামারি মোকাবিলায় এটি ব্যবহৃত হচ্ছে৷ তবে এর নকশাকারীরা আরো বড় কিছু পরিকল্পনা করছেন৷
জাপানের রিকেন গবেষণা কেন্দ্র ও ফুজিৎসু কোম্পানি এই সুপার কম্পিউটারটি উদ্ভাবন করেছে৷ আগে এক নম্বরে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের সামিট সুপার কম্পিউটারকে এটি পেছনে ফেলেছে৷ সামিটের চেয়ে ২.৮ গুণ দ্রুত কাজ করে এটি৷
সাধারণত সব সুপার কম্পিউটার সাধারণ যে কোনো কম্পিউটারের চেয়ে এক হাজার গুণ দ্রুত কাজ করে৷ ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে ফুগাকু পুরোদমে কাজ শুরু করে দেবে৷ এটি তৈরিতে ছয় বছর লেগেছে৷
এরই মধ্যে করোনা মহামারি মোকাবিলায় কাজে লাগানো হচ্ছে সুপার কম্পিউটারটিকে৷ অফিসে পার্টিশন থাকার পরও বা একটি ট্রেনে জানালা খোলা থাকলে কেমন করে করোনা ভাইরাস ছড়ায় তার পরীক্ষা করছে ফুগাকু৷
‘‘কোভিড-১৯ এর মতো কঠিন সামাজিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি বিশেষ অবদান রাখতে পারবে বলে আশা করি,'' বলেন রিকেন পরিচালক সাতোশি মাৎসুওকা৷
(এএফপি, রয়টার্স)