পর্তুগালের শিক্ষা কার্যক্রম কে অব্যাহত রাখা এবং গতিশীলতার করার লক্ষে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের রেপিড করোনা টেস্ট এর জন্য সরকার ২০০ কোটি টাকা বাজেট ঘোষণা করেছে।
মহামারী প্রেক্ষাপটের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে পর্তুগালের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং ডে-কেয়ার সেন্টার গুলোতে করোনাভাইরাস মোকাবেলায় নতুন বিধিমালা প্রেরণ করেছে এবং এর সাথে কভিড-১৯ এর জন্য ল্যাবরেটরি স্ক্রীনিং প্রোগ্রামের ও গাইডলাইন প্রেরণ করা হয়েছে। প্রতি ১৪ দিনে একবার করে সকলের টেস্ট করানো হবে এবং পরবর্তীতে ২৮ দিন পর তবে সংক্রমণ ধরা পড়ার হিসেব এর উপর নির্ভর করে কমে এটি ৭ দিন পরপর বা ১৪ দিন পরপর হবে তা নির্দেশিকা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
দশম একাদশ এবং দ্বাদশ বছরের শিক্ষার্থীরা এই ল্যাবরেটরী স্ক্রিনিংয়ের আওতায় থাকবেন । প্রাথমিক প্রথম থেকে তৃতীয় সার্কেল , প্রি স্কুল এবং ডে-কেয়ার সেন্টার এর শিশুদেরকে এই প্রোগ্রাম থেকে বাদ দেওয হয়েছে কেননা কিছু গবেষণায় শিশুরা কম সংক্রমণ যোগ্য হিসেবে পাওয়া গিয়েছে। ইউরোপের পাঁচটি কম সংক্রমণ দেশের মধ্যে পর্তুগাল একটি তাই পর্তুগাল সরকার বর্তমান লকডাউন শিথিল করে স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসার পরিকল্পনা করছে।